তিনটি আয়াতে আলোচিত দশটি বিষয় হল,
১. শিরক থেকে বাঁচা
২. পিতামাতার প্রতি সদ্ব্যবহার
৩. দারিদ্রতার ভয়ে সন্তান হত্যা না করা
৪. অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ব্যভিচার ইত্যাদি
৫. অকারণে মানুষ হত্যা
৬. ইয়াতীমের সম্পত্তির অধিকার রক্ষা
৭. মাপে ওজনে কম দেয়া
৮. ন্যায়ানুগ কথা বলা ও স্বজনপ্রীতি না করা
৯. আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার রক্ষা করা
১০. সরল পথ আঁকড়ে ধরে থাকা
আয়াতটি হলঃ “আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না, পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রের কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য, যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ। এতীমদের ধনসম্পদের কাছেও যেয়ো না; কিন্তু উত্তম পন্থায় যে পর্যন্ত সে বয়ঃপ্রাপ্ত না হয়। ওজন ও মাপ পূর্ণ কর ন্যায় সহকারে। আমি কাউকে তার সাধ্যের অতীত কষ্ট দেই না। যখন তোমরা কথা বল, তখন সুবিচার কর, যদিও সে আত্নীয়ও হয়। আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর। নিশ্চিত এটি আমার সরল পথ। অতএব, এ পথে চল এবং অন্যান্য পথে চলো না। তা হলে সেসব পথ তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা সংযত হও”।
(সূরা আন’আম ১৫১-১৫৩)
১. শিরক থেকে বাঁচা
২. পিতামাতার প্রতি সদ্ব্যবহার
৩. দারিদ্রতার ভয়ে সন্তান হত্যা না করা
৪. অশ্লীলতা, বেহায়াপনা ব্যভিচার ইত্যাদি
৫. অকারণে মানুষ হত্যা
৬. ইয়াতীমের সম্পত্তির অধিকার রক্ষা
৭. মাপে ওজনে কম দেয়া
৮. ন্যায়ানুগ কথা বলা ও স্বজনপ্রীতি না করা
৯. আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার রক্ষা করা
১০. সরল পথ আঁকড়ে ধরে থাকা
আয়াতটি হলঃ “আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না, পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রের কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই, নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য, যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ। এতীমদের ধনসম্পদের কাছেও যেয়ো না; কিন্তু উত্তম পন্থায় যে পর্যন্ত সে বয়ঃপ্রাপ্ত না হয়। ওজন ও মাপ পূর্ণ কর ন্যায় সহকারে। আমি কাউকে তার সাধ্যের অতীত কষ্ট দেই না। যখন তোমরা কথা বল, তখন সুবিচার কর, যদিও সে আত্নীয়ও হয়। আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা উপদেশ গ্রহণ কর। নিশ্চিত এটি আমার সরল পথ। অতএব, এ পথে চল এবং অন্যান্য পথে চলো না। তা হলে সেসব পথ তোমাদেরকে তাঁর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে তোমরা সংযত হও”।
(সূরা আন’আম ১৫১-১৫৩)