শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] তারা পরস্পরে কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
[2] মহা সংবাদ সম্পর্কে,
[3] যে সম্পর্কে তারা মতানৈক্য করে।
[4] না, সত্ত্বরই তারা জানতে পারবে,
[5] অতঃপর না, সত্বর তারা জানতে পারবে।
[6] আমি কি করিনি ভূমিকে বিছানা
[7] এবং পর্বতমালাকে পেরেক?
[8] আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি,
[9] তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী,
[10] রাত্রিকে করেছি আবরণ।
[11] দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়,
[12] নির্মান করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
[13] এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
[14] আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি,
[15] যাতে তদ্দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ।
[16] ও পাতাঘন উদ্যান।
[17] নিশ্চয় বিচার দিবস নির্ধারিত রয়েছে।
[18] যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে সমাগত হবে।
[19] আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
[20] এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।
[21] নিশ্চয় জাহান্নাম প্রতীক্ষায় থাকবে,
[22] সীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে।
[23] তারা তথায় শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে।
[24] তথায় তারা কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না;
[25] কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে।
[26] পরিপূর্ণ প্রতিফল হিসেবে।
[27] নিশ্চয় তারা হিসাব-নিকাশ আশা করত না।
[28] এবং আমার আয়াতসমূহে পুরোপুরি মিথ্যারোপ করত।
[29] আমি সবকিছুই লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষিত করেছি।
[30] অতএব, তোমরা আস্বাদন কর, আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।
[31] পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
[32] উদ্যান, আঙ্গুর,
[33] সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
[34] এবং পূর্ণ পানপাত্র।
[35] তারা তথায় অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।
[36] এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত দান,
[37] যিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা, দয়াময়, কেউ তাঁর সাথে কথার অধিকারী হবে না।
[38] যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে।
[39] এই দিবস সত্য। অতঃপর যার ইচ্ছা, সে তার পালনকর্তার কাছে ঠিকানা তৈরী করুক।
[40] আমি তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, যেদিন মানুষ প্রত্যেক্ষ করবে যা সে সামনে প্রেরণ করেছে এবং কাফের বলবেঃ হায়, আফসোস-আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।
[1] তারা পরস্পরে কি বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছে?
[2] মহা সংবাদ সম্পর্কে,
[3] যে সম্পর্কে তারা মতানৈক্য করে।
[4] না, সত্ত্বরই তারা জানতে পারবে,
[5] অতঃপর না, সত্বর তারা জানতে পারবে।
[6] আমি কি করিনি ভূমিকে বিছানা
[7] এবং পর্বতমালাকে পেরেক?
[8] আমি তোমাদেরকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছি,
[9] তোমাদের নিদ্রাকে করেছি ক্লান্তি দূরকারী,
[10] রাত্রিকে করেছি আবরণ।
[11] দিনকে করেছি জীবিকা অর্জনের সময়,
[12] নির্মান করেছি তোমাদের মাথার উপর মজবুত সপ্ত-আকাশ।
[13] এবং একটি উজ্জ্বল প্রদীপ সৃষ্টি করেছি।
[14] আমি জলধর মেঘমালা থেকে প্রচুর বৃষ্টিপাত করি,
[15] যাতে তদ্দ্বারা উৎপন্ন করি শস্য, উদ্ভিদ।
[16] ও পাতাঘন উদ্যান।
[17] নিশ্চয় বিচার দিবস নির্ধারিত রয়েছে।
[18] যেদিন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে সমাগত হবে।
[19] আকাশ বিদীর্ণ হয়ে; তাতে বহু দরজা সৃষ্টি হবে।
[20] এবং পর্বতমালা চালিত হয়ে মরীচিকা হয়ে যাবে।
[21] নিশ্চয় জাহান্নাম প্রতীক্ষায় থাকবে,
[22] সীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থলরূপে।
[23] তারা তথায় শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে।
[24] তথায় তারা কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না;
[25] কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে।
[26] পরিপূর্ণ প্রতিফল হিসেবে।
[27] নিশ্চয় তারা হিসাব-নিকাশ আশা করত না।
[28] এবং আমার আয়াতসমূহে পুরোপুরি মিথ্যারোপ করত।
[29] আমি সবকিছুই লিপিবদ্ধ করে সংরক্ষিত করেছি।
[30] অতএব, তোমরা আস্বাদন কর, আমি কেবল তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করব।
[31] পরহেযগারদের জন্যে রয়েছে সাফল্য।
[32] উদ্যান, আঙ্গুর,
[33] সমবয়স্কা, পূর্ণযৌবনা তরুণী।
[34] এবং পূর্ণ পানপাত্র।
[35] তারা তথায় অসার ও মিথ্যা বাক্য শুনবে না।
[36] এটা আপনার পালনকর্তার তরফ থেকে যথোচিত দান,
[37] যিনি নভোমন্ডল, ভূমন্ডল ও এতদুভয়ের মধ্যবর্তী সবকিছুর পালনকর্তা, দয়াময়, কেউ তাঁর সাথে কথার অধিকারী হবে না।
[38] যেদিন রূহ ও ফেরেশতাগণ সারিবদ্ধভাবে দাঁড়াবে। দয়াময় আল্লাহ যাকে অনুমতি দিবেন, সে ব্যতিত কেউ কথা বলতে পারবে না এবং সে সত্যকথা বলবে।
[39] এই দিবস সত্য। অতঃপর যার ইচ্ছা, সে তার পালনকর্তার কাছে ঠিকানা তৈরী করুক।
[40] আমি তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, যেদিন মানুষ প্রত্যেক্ষ করবে যা সে সামনে প্রেরণ করেছে এবং কাফের বলবেঃ হায়, আফসোস-আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।