শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] তিনি ভ্রূকুঞ্চিত করলেন এবং মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
[2] কারণ, তাঁর কাছে এক অন্ধ আগমন করল।
[3] আপনি কি জানেন, সে হয়তো পরিশুদ্ধ হত,
[4] অথবা উপদেশ গ্রহণ করতো এবং উপদেশ তার উপকার হত।
[5] পরন্তু যে বেপরোয়া,
[6] আপনি তার চিন্তায় মশগুল।
[7] সে শুদ্ধ না হলে আপনার কোন দোষ নেই।
[8] যে আপনার কাছে দৌড়ে আসলো
[9] এমতাবস্থায় যে, সে ভয় করে,
[10] আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
[11] কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী।
[12] অতএব, যে ইচ্ছা করবে, সে একে গ্রহণ করবে।
[13] এটা লিখিত আছে সম্মানিত,
[14] উচ্চ পবিত্র পত্রসমূহে,
[15] লিপিকারের হস্তে,
[16] যারা মহৎ, পূত চরিত্র।
[17] মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ!
[18] তিনি তাকে কি বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন?
[19] শুক্র থেকে তাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তাকে সুপরিমিত করেছেন।
[20] অতঃপর তার পথ সহজ করেছেন,
[21] অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান ও কবরস্থ করেন তাকে।
[22] এরপর যখন ইচ্ছা করবেন তখন তাকে পুনরুজ্জীবিত করবেন।
[23] সে কখনও কৃতজ্ঞ হয়নি, তিনি তাকে যা আদেশ করেছেন, সে তা পূর্ণ করেনি।
[24] মানুষ তার খাদ্যের প্রতি লক্ষ্য করুক,
[25] আমি আশ্চর্য উপায়ে পানি বর্ষণ করেছি,
[26] এরপর আমি ভূমিকে বিদীর্ণ করেছি,
[27] অতঃপর তাতে উৎপন্ন করেছি শস্য,
[28] আঙ্গুর, শাক-সব্জি,
[29] যয়তুন, খর্জূর,
[30] ঘন উদ্যান,
[31] ফল এবং ঘাস
[32] তোমাদেরও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপাকারার্থে।
[33] অতঃপর যেদিন কর্ণবিদারক নাদ আসবে,
[34] সেদিন পলায়ন করবে মানুষ তার ভ্রাতার কাছ থেকে,
[35] তার মাতা, তার পিতা,
[36] তার পত্নী ও তার সন্তানদের কাছ থেকে।
[37] সেদিন প্রত্যেকেরই নিজের এক চিন্তা থাকবে, যা তাকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখবে।
[38] অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে উজ্জ্বল,
[39] সহাস্য ও প্রফুল্ল।
[40] এবং অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে ধুলি ধূসরিত।
[41] তাদেরকে কালিমা আচ্ছন্ন করে রাখবে।
[42] তারাই কাফের পাপিষ্ঠের দল।
[1] তিনি ভ্রূকুঞ্চিত করলেন এবং মুখ ফিরিয়ে নিলেন।
[2] কারণ, তাঁর কাছে এক অন্ধ আগমন করল।
[3] আপনি কি জানেন, সে হয়তো পরিশুদ্ধ হত,
[4] অথবা উপদেশ গ্রহণ করতো এবং উপদেশ তার উপকার হত।
[5] পরন্তু যে বেপরোয়া,
[6] আপনি তার চিন্তায় মশগুল।
[7] সে শুদ্ধ না হলে আপনার কোন দোষ নেই।
[8] যে আপনার কাছে দৌড়ে আসলো
[9] এমতাবস্থায় যে, সে ভয় করে,
[10] আপনি তাকে অবজ্ঞা করলেন।
[11] কখনও এরূপ করবেন না, এটা উপদেশবানী।
[12] অতএব, যে ইচ্ছা করবে, সে একে গ্রহণ করবে।
[13] এটা লিখিত আছে সম্মানিত,
[14] উচ্চ পবিত্র পত্রসমূহে,
[15] লিপিকারের হস্তে,
[16] যারা মহৎ, পূত চরিত্র।
[17] মানুষ ধ্বংস হোক, সে কত অকৃতজ্ঞ!
[18] তিনি তাকে কি বস্তু থেকে সৃষ্টি করেছেন?
[19] শুক্র থেকে তাকে সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তাকে সুপরিমিত করেছেন।
[20] অতঃপর তার পথ সহজ করেছেন,
[21] অতঃপর তার মৃত্যু ঘটান ও কবরস্থ করেন তাকে।
[22] এরপর যখন ইচ্ছা করবেন তখন তাকে পুনরুজ্জীবিত করবেন।
[23] সে কখনও কৃতজ্ঞ হয়নি, তিনি তাকে যা আদেশ করেছেন, সে তা পূর্ণ করেনি।
[24] মানুষ তার খাদ্যের প্রতি লক্ষ্য করুক,
[25] আমি আশ্চর্য উপায়ে পানি বর্ষণ করেছি,
[26] এরপর আমি ভূমিকে বিদীর্ণ করেছি,
[27] অতঃপর তাতে উৎপন্ন করেছি শস্য,
[28] আঙ্গুর, শাক-সব্জি,
[29] যয়তুন, খর্জূর,
[30] ঘন উদ্যান,
[31] ফল এবং ঘাস
[32] তোমাদেরও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপাকারার্থে।
[33] অতঃপর যেদিন কর্ণবিদারক নাদ আসবে,
[34] সেদিন পলায়ন করবে মানুষ তার ভ্রাতার কাছ থেকে,
[35] তার মাতা, তার পিতা,
[36] তার পত্নী ও তার সন্তানদের কাছ থেকে।
[37] সেদিন প্রত্যেকেরই নিজের এক চিন্তা থাকবে, যা তাকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখবে।
[38] অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে উজ্জ্বল,
[39] সহাস্য ও প্রফুল্ল।
[40] এবং অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে ধুলি ধূসরিত।
[41] তাদেরকে কালিমা আচ্ছন্ন করে রাখবে।
[42] তারাই কাফের পাপিষ্ঠের দল।