শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] কল্যাণের জন্যে প্রেরিত বায়ুর শপথ,
[2] সজোরে প্রবাহিত ঝটিকার শপথ,
[3] মেঘবিস্তৃতকারী বায়ুর শপথ
[4] মেঘপুঞ্জ বিতরণকারী বায়ুর শপথ এবং
[5] ওহী নিয়ে অবতরণকারী ফেরেশতাগণের শপথ-
[6] ওযর-আপত্তির অবকাশ না রাখার জন্যে অথবা সতর্ক করার জন্যে।
[7] নিশ্চয়ই তোমাদেরকে প্রদত্ত ওয়াদা বাস্তবায়িত হবে।
[8] অতঃপর যখন নক্ষত্রসমুহ নির্বাপিত হবে,
[9] যখন আকাশ ছিদ্রযুক্ত হবে,
[10] যখন পর্বতমালাকে উড়িয়ে দেয়া হবে এবং
[11] যখন রসূলগণের একত্রিত হওয়ার সময় নিরূপিত হবে,
[12] এসব বিষয় কোন দিবসের জন্যে স্থগিত রাখা হয়েছে?
[13] বিচার দিবসের জন্য।
[14] আপনি জানেন বিচার দিবস কি?
[15] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[16] আমি কি পূর্ববর্তীদেরকে ধ্বংস করিনি?
[17] অতঃপর তাদের পশ্চাতে প্রেরণ করব পরবর্তীদেরকে।
[18] অপরাধীদের সাথে আমি এরূপই করে থাকি।
[19] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[20] আমি কি তোমাদেরকে তুচ্ছ পানি থেকে সৃষ্টি করিনি?
[21] অতঃপর আমি তা রেখেছি এক সংরক্ষিত আধারে,
[22] এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত,
[23] অতঃপর আমি পরিমিত আকারে সৃষ্টি করেছি, আমি কত সক্ষম স্রষ্টা?
[24] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[25] আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারিণীরূপে,
[26] জীবিত ও মৃতদেরকে?
[27] আমি তাতে স্থাপন করেছি মজবুত সুউচ্চ পর্বতমালা এবং পান করিয়েছি তোমাদেরকে তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি।
[28] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[29] চল তোমরা তারই দিকে, যাকে তোমরা মিথ্যা বলতে।
[30] চল তোমরা তিন কুন্ডলীবিশিষ্ট ছায়ার দিকে,
[31] যে ছায়া সুনিবিড় নয় এবং অগ্নির উত্তাপ থেকে রক্ষা করে না।
[32] এটা অট্টালিকা সদৃশ বৃহৎ স্ফুলিংগ নিক্ষেপ করবে।
[33] যেন সে পীতবর্ণ উষ্ট্রশ্রেণী।
[34] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[35] এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না।
[36] এবং কাউকে তওবা করার অনুমতি দেয়া হবে না।
[37] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[38] এটা বিচার দিবস, আমি তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে একত্রিত করেছি।
[39] অতএব, তোমাদের কোন অপকৌশল থাকলে তা প্রয়োগ কর আমার কাছে।
[40] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[41] নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে ছায়ায় এবং প্রস্রবণসমূহে-
[42] এবং তাদের বাঞ্ছিত ফল-মূলের মধ্যে।
[43] বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার বিনিময়ে তৃপ্তির সাথে পানাহার কর।
[44] এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি।
[45] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[46] কাফেরগণ, তোমরা কিছুদিন খেয়ে নাও এবং ভোগ করে নাও। তোমরা তো অপরাধী।
[47] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[48] যখন তাদেরকে বলা হয়, নত হও, তখন তারা নত হয় না।
[49] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[50] এখন কোন কথায় তারা এরপর বিশ্বাস স্থাপন করবে?
[1] কল্যাণের জন্যে প্রেরিত বায়ুর শপথ,
[2] সজোরে প্রবাহিত ঝটিকার শপথ,
[3] মেঘবিস্তৃতকারী বায়ুর শপথ
[4] মেঘপুঞ্জ বিতরণকারী বায়ুর শপথ এবং
[5] ওহী নিয়ে অবতরণকারী ফেরেশতাগণের শপথ-
[6] ওযর-আপত্তির অবকাশ না রাখার জন্যে অথবা সতর্ক করার জন্যে।
[7] নিশ্চয়ই তোমাদেরকে প্রদত্ত ওয়াদা বাস্তবায়িত হবে।
[8] অতঃপর যখন নক্ষত্রসমুহ নির্বাপিত হবে,
[9] যখন আকাশ ছিদ্রযুক্ত হবে,
[10] যখন পর্বতমালাকে উড়িয়ে দেয়া হবে এবং
[11] যখন রসূলগণের একত্রিত হওয়ার সময় নিরূপিত হবে,
[12] এসব বিষয় কোন দিবসের জন্যে স্থগিত রাখা হয়েছে?
[13] বিচার দিবসের জন্য।
[14] আপনি জানেন বিচার দিবস কি?
[15] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[16] আমি কি পূর্ববর্তীদেরকে ধ্বংস করিনি?
[17] অতঃপর তাদের পশ্চাতে প্রেরণ করব পরবর্তীদেরকে।
[18] অপরাধীদের সাথে আমি এরূপই করে থাকি।
[19] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[20] আমি কি তোমাদেরকে তুচ্ছ পানি থেকে সৃষ্টি করিনি?
[21] অতঃপর আমি তা রেখেছি এক সংরক্ষিত আধারে,
[22] এক নির্দিষ্টকাল পর্যন্ত,
[23] অতঃপর আমি পরিমিত আকারে সৃষ্টি করেছি, আমি কত সক্ষম স্রষ্টা?
[24] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[25] আমি কি পৃথিবীকে সৃষ্টি করিনি ধারণকারিণীরূপে,
[26] জীবিত ও মৃতদেরকে?
[27] আমি তাতে স্থাপন করেছি মজবুত সুউচ্চ পর্বতমালা এবং পান করিয়েছি তোমাদেরকে তৃষ্ণা নিবারণকারী সুপেয় পানি।
[28] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[29] চল তোমরা তারই দিকে, যাকে তোমরা মিথ্যা বলতে।
[30] চল তোমরা তিন কুন্ডলীবিশিষ্ট ছায়ার দিকে,
[31] যে ছায়া সুনিবিড় নয় এবং অগ্নির উত্তাপ থেকে রক্ষা করে না।
[32] এটা অট্টালিকা সদৃশ বৃহৎ স্ফুলিংগ নিক্ষেপ করবে।
[33] যেন সে পীতবর্ণ উষ্ট্রশ্রেণী।
[34] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[35] এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না।
[36] এবং কাউকে তওবা করার অনুমতি দেয়া হবে না।
[37] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[38] এটা বিচার দিবস, আমি তোমাদেরকে এবং তোমাদের পূর্ববর্তীদেরকে একত্রিত করেছি।
[39] অতএব, তোমাদের কোন অপকৌশল থাকলে তা প্রয়োগ কর আমার কাছে।
[40] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[41] নিশ্চয় খোদাভীরুরা থাকবে ছায়ায় এবং প্রস্রবণসমূহে-
[42] এবং তাদের বাঞ্ছিত ফল-মূলের মধ্যে।
[43] বলা হবেঃ তোমরা যা করতে তার বিনিময়ে তৃপ্তির সাথে পানাহার কর।
[44] এভাবেই আমি সৎকর্মশীলদেরকে পুরস্কৃত করে থাকি।
[45] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[46] কাফেরগণ, তোমরা কিছুদিন খেয়ে নাও এবং ভোগ করে নাও। তোমরা তো অপরাধী।
[47] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[48] যখন তাদেরকে বলা হয়, নত হও, তখন তারা নত হয় না।
[49] সেদিন মিথ্যারোপকারীদের দুর্ভোগ হবে।
[50] এখন কোন কথায় তারা এরপর বিশ্বাস স্থাপন করবে?