শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু
[1] আমি এই নগরীর শপথ করি
[2] এবং এই নগরীতে আপনার উপর কোন প্রতিবন্ধকতা নেই।
[3] শপথ জনকের ও যা জন্ম দেয়।
[4] নিশ্চয় আমি মানুষকে শ্রমনির্ভররূপে সৃষ্টি করেছি।
[5] সে কি মনে করে যে, তার উপর কেউ ক্ষমতাবান হবে না ?
[6] সে বলেঃ আমি প্রচুর ধন-সম্পদ ব্যয় করেছি।
[7] সে কি মনে করে যে, তাকে কেউ দেখেনি?
[8] আমি কি তাকে দেইনি চক্ষুদ্বয়,
[9] জিহবা ও ওষ্ঠদ্বয় ?
[10] বস্তুতঃ আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি।
[11] অতঃপর সে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশ করেনি।
[12] আপনি জানেন, সে ঘাঁটি কি?
[13] তা হচ্ছে দাসমুক্তি
[14] অথবা দুর্ভিক্ষের দিনে অন্নদান।
[15] এতীম আত্বীয়কে
[16] অথবা ধুলি-ধুসরিত মিসকীনকে
[17] অতঃপর তাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া, যারা ঈমান আনে এবং পরস্পরকে উপদেশ দেয় সবরের ও উপদেশ দেয় দয়ার।
[18] তারাই সৌভাগ্যশালী।
[19] আর যারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে তারাই হতভাগা।
[20] তারা অগ্নিপরিবেষ্টিত অবস্থায় বন্দী থাকবে।
[1] আমি এই নগরীর শপথ করি
[2] এবং এই নগরীতে আপনার উপর কোন প্রতিবন্ধকতা নেই।
[3] শপথ জনকের ও যা জন্ম দেয়।
[4] নিশ্চয় আমি মানুষকে শ্রমনির্ভররূপে সৃষ্টি করেছি।
[5] সে কি মনে করে যে, তার উপর কেউ ক্ষমতাবান হবে না ?
[6] সে বলেঃ আমি প্রচুর ধন-সম্পদ ব্যয় করেছি।
[7] সে কি মনে করে যে, তাকে কেউ দেখেনি?
[8] আমি কি তাকে দেইনি চক্ষুদ্বয়,
[9] জিহবা ও ওষ্ঠদ্বয় ?
[10] বস্তুতঃ আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি।
[11] অতঃপর সে ধর্মের ঘাঁটিতে প্রবেশ করেনি।
[12] আপনি জানেন, সে ঘাঁটি কি?
[13] তা হচ্ছে দাসমুক্তি
[14] অথবা দুর্ভিক্ষের দিনে অন্নদান।
[15] এতীম আত্বীয়কে
[16] অথবা ধুলি-ধুসরিত মিসকীনকে
[17] অতঃপর তাদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া, যারা ঈমান আনে এবং পরস্পরকে উপদেশ দেয় সবরের ও উপদেশ দেয় দয়ার।
[18] তারাই সৌভাগ্যশালী।
[19] আর যারা আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে তারাই হতভাগা।
[20] তারা অগ্নিপরিবেষ্টিত অবস্থায় বন্দী থাকবে।